শুক্রবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

কে সেরা ছিলেন তাদের সময়ে আরাফাত সানি নাকি ইলিয়াস সানি। উত্তর টা আপনারা দিবেন?

 
একটা সময় ছিলো বাংলাদেশের জাতীয় ক্রিকেট দলের একাদশ যখন সাকাতো তখন তিন জন স্পিনার নিয়ে দল সাজানো বিপক্ষে দলের সাথে। কারন সে সময়ে হালের তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা, ইবাদত, তানজিম সাকিব,শরিফুল দের তখনো আবিষ্কার হয়নি। সে সময় ছিলো মাশরাফি, শাহাদাদ, রুবেল দের সময় এক মাত্র মাশরাফি ছাড়া ভরসা নাম কেও ছিলো না তাই তো তখন সময়ে বাংলাদেশ স্পিনার উপর ভরসা করতে হত। সাকিব আল হাসান, সোরওয়ার্দি শুভ, আরাফাত সানি,ইলিয়াস সানি তাই নিয়মিত দেখা যেত তাদের একাদশে। ২০১১ সালে বিশ্বকাপে স্কোয়াড ছিলো পেসার দের তুলনায় স্পিনার দের আধিপত্য। 
কিন্তু আজকে কথা বলসি সাবেক দুই স্পিনার আরাফাত সানি এবং ইলিয়াস সানি কে নিয়ে। 

অনেকে হয়তো বলতে পারে আরাফাত সানি সেরা ছিলো সাকিব সাথে দ্বিতীয় স্পিনার হিসেবে একাদশ থেকে কারন আবদূর রাজ্জাক এর সময় শেষ হবার পরই আরাফাত সানি উথান হয়েছিলো। 

আবার ইলিয়াস সানি উথান হয়েছিলো এই আবদূর রাজ্জাক কারনেই কেননা টেস্ট সাকিব সাথে বাহাতি স্পিনার তেমন কেও ছিলো না যে যোগ্য সংগ দিবে ইলিয়াসের আবিষ্কার টা ভালই ছিলো চট্রগ্রামের মাঠে উইস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে।  ইলিয়াসের ৬ উইকেট খারাপ ছিলো না উইস্ট ইন্ডিজ বিপক্ষে আবার টি-টুয়ান্টি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আরাফাত সানি ১৩ রানের খরচায় ৫ উইকেট নেওয়ার ব্যাপার টা ছিলো অসাধারণ। কিন্তু তারপরেও তিনি হারিয়ে যান আস্তে আস্তে। আরাফাত সানির উথান ছিল ইলিয়াস কারন। লাভ কি হয়েছে বেশিদুর জেতে পারিনি আরাফাত সানি তার বোলিং ছিল প্রশ্ন বৃদ্ধ জার ফলে তিনি নিষিদ্ধ হন। 

কিন্তু তত দিনে বাংলাদেশ ক্রিকেটে পেসার দের আগমন হয়ে গেছে আর ইলিয়াস সানি ও একেবারে বিলিন হয়ে গেছে তবে প্রশ্ন টা থেকেই যায় কে সেরা ছিলো ইলিয়াস সানি নাকি আরাফাত সানি?

বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফুটবলে যেটা সহজ ক্রিকেটে সেটা সোনার হরিন! হ্যাট্রিক

 

হ্যাট্রিক এই শব্দ টা শুনলে মনে হবে হয়তো ফুটবলে কেও করেছে কারন ফুটবল সব সময় হ্যাট্রিক সাথে যায় আর কম বেশি হয়ে থাকে। কিন্তু ক্রিকেট এই শব্দ টা সাথে তেমন পরিচিত না কারন বছররে বা তারো পরে যদি হয়ে থাকে হোক ইন্টারন্যাশনাল বা ক্লাব ক্রিকেট এ আমবস্যা চাঁদের মতন এই সোনার হরিন টি পেয়ে থাকেন ক্রিকেটে জার নাম হ্যাট্রিক ছক্কা হ্যাট্রিক না উইকেট হ্যাট্রিক কথা বলতেসি।

যার সব শেষ সংযোযোন হচ্চে দিলশান মাধুশংকা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে ৫২ নাম্বার হ্যাট্রিক টি তিনি করেছেন জিম্বাবুয়ে বিপক্ষে। একটু দেখে নেয়া যাক কোন দেশ কতগুলো হ্যাট্রিক মালিক;

দেশ শ্রীলঙ্কা তালিকায় সবার উপরে থাকবে ৮ জন বোলার মিলে ১১ টি হ্যাট্রিক মালিক হয়েছে এই দেশ। এরপর আছে পাকিস্তান ৬ জন বোলার বল করে ৮ বার দেখা পেয়েছে হ্যাট্রিক এর। অস্ট্রেলিয়া রয়েছে তৃতীয় স্থানে ৬ জন বোলার মিলে ৬ বার হ্যাট্রিক করেছে। চতুর্থ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ ৫ জন বোলার মিলে ৫ বার হ্যাট্রিক করেছে তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইন্ডিয়া ৪ জন বোলার মিলে বাংলাদেশের সমান ৫ টি হ্যাট্রিক করেছে। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে ইংল্যান্ড ৪ জন বোলার মিলে ৪ বার হ্যাট্রিক করেছে।সপ্তম স্থানে রয়েছে সাউথ আফ্রিকা ইংল্যান্ড সমান ৪ জন বোলার মিলে ৪ বার হ্যাট্রিক করেছে। নিউজিল্যান্ড রয়েছে অষ্টম স্থানে ৩ জন বোলার মিলে ইংল্যান্ড ও সাউথ আফ্রিকা সমান ৪ বার হ্যাট্রিক করেছে। নবম ও দশম স্থানে রয়েছে জিম্বাবুয়ে ও উইস্ট ইন্ডিজ। ৩ জন বোলার মিলে ৩ বার ও ২ জন বোলার মিলে ২ বার করে হ্যাট্রিক করেছে।

অর্থাৎ ৪৫ জন বোলার বল করে ৫২ টি হ্যাট্রিক করেছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে। বলাই যায় ফুটবল হ্যাট্রিক করা যায় সহযে ক্রিকেট তা সোনার হরিন।

বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

থেকে যায় ক্রিকেট!হারিয়ে যায় নক্ষত্রের মাঝে তারা।

 
ক্রিকেটে যেমন আনন্দ দেয় আবার কস্টও দেয় কখনো সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ কিংবা শুন্য রানের হতাশা বা ক্যাচ মিস জ্বালা। তার উপর যদি একটি টুর্নামেন্টে অল্পের জন্য ম্যাচ হারা টা অনেক কস্টের হয়। উধারনস্বরুপ আমরা বলতে পারি ২০১৯ সালে ওয়ানডে ফাইনাল কথা সুপার ওভারে নিউজিল্যান্ডের হার ছিলো আমার দেখা সব চেয়ে বেদনার হার। 
যায়হোক আজকে যে আর হার নিয়ে কথা বলতেসি না। বলতে চাইতেসি ২০২৫ সালে এক জাক তারকা ক্রিকেটার অবসর নেওয়া,ভক্ত দের রিদয় ভাঙা কিংবা ক্রিকেট এর মায়া ছেড়ে দেওয়া নিয়ে। ২০২৫ সালে এসে এক জাক ক্রিকেট স্টার অবসর নিয়েছে যার নতুন সংযোক হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া মিচেল স্টার্ক ও পাকিস্তানের হিটার ব্যাটার আসিফ আলি। 
একটু দেখে নেওয়া যাক ২০২৫ সালে কতজন ক্রিকেটার রয়েছে অবসর তালিকায়;

নিউজিল্যান্ডের মার্টিন গাপটিল অলফরম্যাট থেকে অবসর।
বাংলাদেশের তামিম ইকবাল অলফরম্যাট থেকে অবসর।
ইন্ডিয়ান ভরুম আ্যরন অলফরম্যাট থেকে অবসর।
ইন্ডিয়ান ঋধি মান সাহা অলফরম্যাট থেকে অবসর।
আফগানিস্তানের শাপুর জাদরান অলফরম্যাট থেকে অবসর।
শ্রীলঙ্কার দিমুথ করুনারত্নে অলফরম্যাট থেকে অবসর।
অস্ট্রেলিয়ার মার্কস স্টোইনিস ওয়ানডে থেকে অবসর।
বাংলাদেশের মুশফিকুর রাহিম ওয়ানডে থেকে অবসর।
ইন্ডিয়ান রোহিত শর্মা টেস্ট থেকে অবসর।
ইন্ডিয়ান ভিরাট কোহলি টেস্ট থেকে অবসর।
সাউথ আফ্রিকা হেনরিচ ক্লাসেন অলফরম্যাট।
ইন্ডিয়ান পিউস চাওলা অলফরম্যাট থেকে অবসর।
উইস্ট ইন্ডিজ এর নিকোলাস পুরান অলফরম্যাট থেকে অবসর।
শ্রীলঙ্কার এঞ্জেলো ম্যাথুস টেস্ট থেকে অবসর।
অস্ট্রেলিয়ার স্টিভ স্মীথ ওয়ানডে থেকে অবসর।
গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ওয়ানডে থেকে অবসর।
আন্দ্রে রাসেল অলফরম্যাট থেকে অবসর।
ইন্ডিয়ান চেতেশ্বর পুজারা অলফরম্যাট থেকে অবসর
অস্ট্রেলিয়া মিচেল স্টার্ক টি-টুয়ান্টি থেকে অবসর।
পাকিস্তানের আসিফ আলি অল ফরম্যাট থেকে অবসর।

অবসর নেওয়া তালিকায় সব চেয়ে বেশি ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ছয় জন, তারপর রয়েছে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, উইস্ট ইন্ডিজ দুইজন করে এবং অস্ট্রেলিয়া তিন জন রয়েছে,আফগানিস্তানের,পাকিস্তানের একজন করে আছে,
ক্রিকেটের জন্য সব চেয়ে আফসোস বিষয় হচ্ছে ভিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা অবসর এবং হার্ড হিটিং জন্য খ্যাত ম্যাক্সওয়েল ও আন্দ্রে রাসেল এর বিদায়। তারা তো আর সারাজীবন খেলতে পারবে কিন্তু তারের খেলা ভক্ত মনে আজীবন থাকবে। এই জন্য বলা বাহুল্য ক্রিকেট থাকে সব সময় কিন্তু সারাজীবন না।

মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সুইং ইয়োর্কার মিচেল স্টার্ক অস্ট্রেলিয়া লিজেন্ড টি-টুয়ান্টি থেকে বিদায়

 
মিচেল স্ট্রাক অজি কিংবদন্তি বোলার আধুনিক ক্রিকেটে তার বলে আউট হয়নি এমন ব্যাটার মনে হয়না বাদ যায়নি দুর্দান্ত ইয়োর্কা কিংংবা বাতাসে সুইং করিয়ে ইং সুইং কিংবা আউট সুইং কোন কিছুই বাদ নেই এই লিজেন্ড বোলারের

সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি তিনি আন্তর্জাতিক টি-টুয়ান্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। মুলত টেস্ট এবং ২০২৭ সালে বিশ্বকাপে জন্য তিনি অবসর নিয়েছেন। ৬৫ টি ম্যাচ খেলে ৭৯ টি উইকেট নিয়েছে। যার গড় ছিলো ২৩.৮ সর্বোচ্চ ২০/৪ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ছিলেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি টি-টুয়ান্টি তে তার উপরে শুধু রয়েছে আ্যডাম জাম্পা।

আর দেখা জাবেনা তার বিখ্যাত সুইং ইয়োর্কার মিস করবে ক্রিকেট ফ্যান ফলোয়ার রা। মিচেল স্টার্ক বলেছেন বিডি ক্রিকটাইম ডট কম তথ্য অনুযায়ী, টেস্ট ক্রিকেট আমার কাছে সব সময় প্রধান গুরুত্ব। অস্ট্রেলিয়া হয়ে টি-টুয়ান্টি খেলা সব সময় উপোভোগ করেছি বিশেষ করে ২০২১ সালের টি-টুয়ান্টি বিশ্বকাপ। শুধু আমরা জিতেছি বলে নয় পুরো যাত্রাটায় দারুন ছিলো।

সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শোয়েব আখতারের গতি আর বাউন্স যে বাংলাদেশের ব্যাটারের কাছে পরাজিত হয়েছিলো?

 
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট স্টাটাস পাই ২০০০ সালে। অনেক ইতিহাস রয়েছে টেস্টে ক্রিকেট ঘিরে। ইন্ডিয়া মতন টিমের বিপক্ষে নাইমুর রহমান দুর্জয় পাচ উইকেট কিংবা আমিনুল ইসলাম বুলবুল এর সেঞ্চুরি সব কিছু যেন টা ইতিহাস। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেট এ বাংলাদেশের ব্যাটার দের গতিময় পেসারদের সামলাতে অনেক সময় হিমসিম খেতে হয়েছে। তখন খার সময়ে চাইতে এখন খার সময় অনেক উন্নত হয়েছে ব্যাটার দের গতিময় বাউন্সার কিংবা আগুন ঝরা গতি ব্যাটে বল খেলতে তখন খার সময় অনেক টাই হিমশিম খেত। 

একটি দল কে ধরি যেমন পাকিস্তান সাথে বাংলাদেশের টেস্ট ম্যাচে সে সময় ওয়াকার ইউনিস শোয়েব আখতার ওয়াসিম আকরাম তরুম মোহাম্মদ সামি দের গতি আর বাউন্স সামলাতে বিশ্বের সব ব্যাটার রাই হিমশিম খেত ঠিক তেমন এই ছিলো ননবাগত দল বাংলাদেশ ও। 

তবে হাবিবুল বাশার সাথে একটি জায়গায় অমিল পাওয়া যায় বিশেষ করে শোয়েব আখতার সাথে। যেখানে শোয়েব কে ভয় পেত সেখানে হাবিবুল বাশার তার বিপক্ষে সাবলিল ব্যাটিং করেছে বাংলাদেশিদের মধ্যে। একটু দেখে নেয়া যাক কেমন ছিলো তাদের ব্যাটেল।

টেস্টে শোয়েব আক্তারের বিপক্ষে হাবিবুল বাশার-

রান- ৯৫
বল- ১০২
আউট- ১
ডট- ৬৭
চার- ১৬
ছয়- ০
গড়- ৯৫.০
স্ট্রাইক রেইট- ৯৩.১

তার মানে বুঝা জাচ্ছে হাবিবুল বাশার কতটা সাবলিল ছিলো। হাবিবুল বাশার শোয়েবের বিপক্ষে খেলেছে মোট তিনটি টেস্টে । ২০০২ সালে প্রথমবার শোয়েবের মোকাবেলা করে ১৭ বলে ৫ চারে ২৩ রান নেন বাশার। ২০০৩ সালে শোয়েবের ৮৫টি বল মোকাবেলা করে ৭২ রান নেন বাশার, চার মারেন ১১টি।

আমার এখনো মনে আছে শোয়েব আখতার বলে গারি কার্স্টেন গাল ফেটে ছিলো সৌরভ গাঙুলি বুকে বল লেগেছিল কিংবা বায়ান লারা পায়ে বল লাগার পর আর ব্যাট করতে পারেন নি সেখানে টেস্টে শোয়েব আক্তারের বিপক্ষে হাবিবুল বাশারের ব্যাটিং গড় ৯৫! স্ট্রাইক রেইট ৯৩.১। বাংলাদেশের সাবেক ক্যাপ্টেন এর মিস্টার ফিফটি বলে পরিচিত হাবিবুল বাশার পাকিস্তানের গতি দানব শোয়েব আক্তারের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ছিলেন উজ্জল। শোয়েব আক্তারের বিপক্ষে ১০২টি বল মোকাবেলা করে মাত্র ১ বার আউট হয়েছেন বাশার। 
ভাবা যায় জাকে কিনা বাঘের মতন ভয় পায় সবাই তার সাথে চোখে চোখ রেখে ব্যাট হাতে জবাব দিয়েছিলেন আমাদের হাবিবুল বাশার সুমুন।

রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি তারই প্রমান বাংলাদেশের জয়

 
গতকাল বাংলাদেশ সাথে নেদারল্যান্ডস এর মধ্যকার ৩ ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে নেদারল্যান্ডস প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে ১৩৬ রান করে এবং বাংলাদেশ ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১৩ ওভারেই শেষ করে জয় করে নেই সেই ম্যাচ দুই ওপেনার পর লিটন আর সাইফ হাসান ক্যামিও তে পুরাই ডমেনেটিং করে বিট করেছে বাংলাদেশ।

 
এখন কথা হচ্ছে এই রকম সাফল্য পাওয়ার পিছনে রহস্য কি। আপনারা তো জানেন নেদারল্যান্ডস এবং এশিয়া কাপের জন্য জোরালো প্রস্তুতি নিয়েছিলো বাংলাদেশ বিশেষ করে ফিটটেস এর প্রতি যে ভাবে ফোর্স করছিলো সেটার কাজে দিয়েছে।এছাড়া পাওয়ার হিটিং কোচ এনে হিটিং এর কাজ টাও ভালো কাজে দিয়েছে প্রো ভেলোসিটি ব্যাট দিয়ে যে কাজ টা করেছে হিটিং কোচ এক কথায় অসাধারণ ছিলো। 


লিটন দাশ ফিফটি টা দেখার মতন ছিল তার এই পারফোরম্যান্স টা ধরে রাখা জরুরি আসন্ন এশিয়া কাপ এই লিটন দাস কেই দরকার। সংবাদ সম্মেলনে সেই কথা বলেছে এই ম্যাচে আলো ছড়ানো তাসকিন আহমেদ বিডি ক্রিকটাইম ডট কম তথ্য অনুযায়ী তাসকিন বলেছে, প্ল্যান থাকে টপ অর্ডার সেট হলে শেষ হলে শেষ করে আশা। আলহামদুলিল্লাহ আজকে লিটন এটা করেছে। 

এছাড়া আলাদা করে বলতে হয় সাইফ হাসান সম্পর্কে সাইফ হাসান সুজোগ পেয়ে ভালো কাজে লাগিয়েছে তাওহীদ রিদয় যে জায়গা টা খেলতো অইখানে নেমে ব্যাটে এবং বল হাতে দুই উইকেট নিয়ে জানান দিয়েছে কেন তিনি টি-টুয়ান্টি দলে জায়গা পেয়েছেন। তাসকিন আহমেদ সাইফ হাসান কে নিও বলেছেন বিডি ক্রিকটাইম ডট কম তথ্য অনুযায়ী বলেছেন হ্যা মাশাল্লাহ সাইফের ভালো অবদান ছিলো বল হাতে দুই উইকেট ব্যাট হাতে দারুন ফিনিশ ছিলো। 


এই দিকে ম্যাচ শেষে নেদারল্যান্ডস কোচ রায়ান কুক প্রশংসা করে বলেছেন বিডি ক্রিকটাইম ডট কম তথ্য অনুযায়ী। লিটন মতন ব্যাটারের স্টাইকরেট রোটেশন ছিলো খুব স্মার্ট অসাধারণ ইনিংস খেলেছে দারুন কিছু সিঙেল নিয়েছে যেটা আমরা তাদের কাস থেকে শিখতে পারি বলে মনে করি তারা খুব ভালো ব্যাট করেছে। এছাড়া আরো বলেছেন তাসকিন খুব ভাল বোলার সে আমাদের টপ অর্ডার ব্যাটার দের খুব ভাল বাবে বিপদে ফেলেছে আমরা যেখানেই খেলিনা কেন। তাসকিন খুব ভালো ছেলে আমি তার জন্য শুভ কামনা জানাই। আজকে মনে হয় ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেছে সে দিন দিন ভালো করেছে। নতুন বলের জন্য হুমকি। আজকে ভালো লাইনে বল করেছে তার ফলাফল পেয়েছে। 
এই দিকে নেদারল্যান্ডস অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস বলেছে বাংলাদেশ আমাদের পুরাই ডোমিনেটিং করেছে। 


যে জাইহোক বাংলাদেশ সব সময় ভালো খেলবে এমন প্রত্যাশা করি। ইনশাআল্লাহ সব ঠিক থাকলে এশিয়া কাপে ভালো একটা কিছু করতে পারবে এই দোয়া করি এবং আগামীকাল ম্যাচের জন্য শুভকামনা রইলো।

শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

ওয়ানডেতে ডটবল দেওয়া সেরা ৫ জন! তালিকায় একজন বাংলাদেশী রয়েছে বলুন তো কে?

 
ওয়ানডে ক্রিকেট চালু হয় ১৯৭১ সালে সেই থেকে এখনো চালু রয়েছে বর্তমান ক্রিকেটে। কিন্তু আধুনিক যুগে এসে টি-টুয়ান্টি চালু হবার পর থেকে ওয়ানডে ক্রিকেট প্রতি ক্রিকেটার দের আগ্রহ কমে যাচ্ছে দিন দিন। 

ওয়ানডে ক্রিকেট প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্চে যে কথা না হয় আরেকদিন বলবো। টি-টুয়ান্টি আসার আগে এবং পরে এমন অনেক ক্রিকেটার রয়েছে তারা যেমন রান করেছে ঠিক সেই রকম এই বল ডট দিয়েছে। এমন হিসেবে রয়েছে বেশ কয়েকজন অলরাউন্ডার যদি সেরা পাচের হিসাব করি তাহলে ৪ জন এই অলরাউন্ডার ও একজন বোলার রয়েছে। যে ৪ জন অলরাউন্ডার কথা বলসি এদের ভিতর বাংলাদেশি একজন রয়েছে।তিনি আর কেও নন দেশ সেরা অলরাউন্ডার সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। বিডি ক্রিকটাই ডট কম তথ্য অনুযায়ী ডট বল খেলা তাদের লিস্ট :

শহীদ আফ্রিদি ; তালিকায় সবার উপরে রয়েছে পাকিস্তানি সাবেক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদি ডট বল দিয়েছে তিনি সাত হাজার বাইশ বল।

ব্রেট লি; সাবেক অস্ট্রেলিয়ার গতি রাজা ব্রেট লি যার বলে সবাই কোপোকাত হত সেই অজি ডট বল দিয়েছে ছয় হাজার আটশ পয়শট্টি ডট বল।

ড্যানিয়েল ভেট্টুরি; নিউজিল্যান্ডের সাবেক স্পিনিং অলরাউন্ডার ও সাবেক অধিনায়ক ভেট্টূরি ডট বল দিয়েছে,ছয় হাজার ছয়শ পয়ত্রিশ টি।

সাকিব আল হাসান ; দেশ সেরা অল রাউন্ডার ছিলেন অনেক বিপদে সময় দল কে উদ্ধার করেছেন তিনি বল হাতে ডট বল দিয়েছেন ছছয়হাজার ছয়শ ষোলটি।

শন পল্লক; সাউথ আফ্রিকা সাবেক বোলিং অলরাউন্ডার শন পল্লক ডট বল দিয়েছেন ছয় হাজার পাচশ আঠারোটি।

ডট বল দিয়েছে বলে তাদের অবদান কে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। তারা  ডট বল দিতেছে বলেই তারা সেরা দের সেরা। তাদের কাজ ছিলো দল কে বিপদ থেকে উদ্ধার করে সামনে দিকে এগিয়ে নেওয়া তারা সেটাই করেছে।

কে সেরা ছিলেন তাদের সময়ে আরাফাত সানি নাকি ইলিয়াস সানি। উত্তর টা আপনারা দিবেন?

  একটা সময় ছিলো বাংলাদেশের জাতীয় ক্রিকেট দলের একাদশ যখন সাকাতো তখন তিন জন স্পিনার নিয়ে দল সাজানো বিপক্ষে দলের সাথে। কারন সে সময়ে হালের তাসকি...